হিউম্যান রিসোর্স ম্যানেজমেন্ট

হিউম্যান রিসোর্স ম্যানেজমেন্ট সফটওয়্যার এমন একটি সফটওয়্যার, যা HR কে তার প্রতিষ্ঠানের সকল কর্মকর্তাদের নিয়োন্ত্রন করার একটি সহজ এবং গ্রহনযোগ্য উপায় দিয়ে থাকে। এই সফটওয়্যার প্রতিষ্ঠানের সকল ডকুমেন্ট পেপার ছাড়া রাখতে সক্ষম। এবং প্রতেক কর্মকর্তা তাদের নিজেদের ড্যাশবোর্ডে কোস্পানির দেয়া আপডেট পেয়ে থাকে।

human-resource-management

হিউম্যান রিসোর্স ম্যানেজমেন্ট

হিউম্যান রিসোর্স ম্যানেজমেন্ট সফটওয়্যার অন্যতম ফিচার হলো।

১। Organization Management

২। Employee Management

৩। Recruitment Management

৪। Performance Management

৫। Attendance Management

৬। Training Management

৭। Payroll Management

৮। Talent Management

৯ ।Requisition management

ফিচারগুলো নিয়ে নিচে আলোচনা করা হলোঃ

১। অর্গানাইজেশন ম্যানেজমেন্টঃ একটি কোম্পানি শুরু করার থেকে এর ব্যবস্থাপানর জন্য যে ফিচারের সাহয্য নিতে হয় সেটি অর্গানাইজেশন ম্যানেজমেন্ট। এখানেই মুলত কোম্পানি লোকেশন, প্রাইভেসি, ডিপার্ট্মেন্ট, লিভ সেটআপ ইত্যাদি দিতে হয়।

২। এমপ্লয়ী ম্যানেজমেন্টঃ কোম্পানি শুরু করার পর থেকে কোম্পানির সকল এমপ্লয়ী ম্যানেজমেন্ট করা, অর্থাৎ এমপ্লয়ীদের বেতন, ইনক্রিমেন্ট , ডিক্রিমেন্ট, ছাটাই, প্রমোশন ইত্যাদি করার যাবতীয় কাজ একটি গ্রহনযোগ্য নিয়ম অনুসারে চলোমান থাকে।

৩। রিক্রুটমেন্ট ম্যানেজমেন্টঃ  নিয়োগ পরিচালনা হলো নতুন কর্মচারী নিয়োগের প্রক্রিয়া এবং তাদের নিয়োগ সংক্রান্ত সমস্ত পদক্ষেপের পরিচালনা এবং নির্দেশনা।

৪। পারফরমেন্স ম্যানেজমেন্টঃ কর্মকর্তাদের নিদিষ্ট কাজ বা টপিকের উপর তাদের কি পরিমান পারফরমেন্স হতে পারে তার পরিমাপক বা রিপোর্ট পারফমেন্স মডুল থেকে জানা যাবে। 

৫। উপস্থিতি ম্যানেজমেন্টঃ অ্যাটেনডেন্স ম্যানেজমেন্টে মূলত কাস্টম অ্যাটেনডেন্স যাকে পারমিশন দেয়া হয়েছে সে দিয়ে থাকে। মূলত এক বা একাধিক কর্মকর্তার জন্য এই কাস্টম এটেন্ডেন্স দেয়া হয়ে থাকে। কাস্টমেরস এর পরে রয়েছে অ্যাটেনডেন । এই অ্যাটেনডেন্স এ প্রত্যেক কর্মকর্তা তাদের নিজেদের উপস্থিতি বা এটেনডেন্ট প্রতিদিন দিয়ে থাকে এবং প্রত্যেক কর্মকর্তা নিজেদের উপস্থিতির রিপোর্ট জানতে পারে।

৬। ট্রেনিং ম্যানেজমেন্টঃ ট্রেনিং ম্যানেজমেন্ট কোম্পানি কর্তৃক বা কোন প্রতিষ্ঠান কর্তৃক প্রথমে কোর্স তৈরি করা হয়। তারপর সেই কোর্সের সকলের জন্য উন্মুক্ত করা হয়ে থাকে। এই কোর্সের যে সমস্ত ব্যক্তি এনরোল করেছে তাদের নিজেদের জন্য একটি ড্যাশবোর্ড থাকবে। সেখানে তারা তাদের প্রগ্রেস সম্পর্কে জানতে পারবে এবং তাদের কোর্স কমপ্লিট হয়েছে কিনা তা সম্পর্কে জানতে পারবে।

৭। পেরল ম্যানেজমেন্টঃ প্রথমত পেরলের সাথে সম্পৃক্ত যে সকল বিষয় আছে সেগুলো পেরলের সেকশনে এই সফটওয়্যারে যুক্ত করা হয়েছে। যেমন ট্যাক্স, ওভারটাই্‌ পেমেন্ট ডেট, ব্যাংক হিসাব, ইন্সুরেন্স ইত্যাদি। এরপর মূলত স্যালারি সেটআপ থেকে শুরু করে স্যালারি দেওয়া , এমপ্লয়ীদের সমস্ত হিসাব সংরক্ষণ করা এবং স্যালারির রিপোর্ট সংরক্ষণ করা ইত্যাদি যাবতীয় কাজ সম্পন্ন করা জন্য ব্যবস্থা রয়েছে এই সফটওয়্যারে।

৮। ট্যালেন্ট ম্যানেজমেন্টঃ সাধারণত একটি নির্দিষ্ট সময় পর পর প্রতিষ্ঠানের কর্মী নিয়োগ করার জন্য ইন্টার হিসেবে ফ্রিতে কিছু সংখ্যক ট্যালেন্ট কে প্রতিষ্ঠানের বিভিন্ন প্রচারের মাধ্যমে নিয়ে আসা হয়। এবং তাদের পারফরম্যান্স দেখে বিভিন্ন প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করা হয়। প্রশিক্ষণ দিয়ে তাদের উপযুক্ত কর্মীদের পরিণত করা হয়। আর যাবতীয় ব্যবস্থাপনার ট্যালেন্ট ম্যানেজমেন্ট এর মাধ্যমে হয়ে থাকে।

৯। রিকোজিশন ম্যানেজমেন্টঃ একই কোম্পানিতে বিভিন্ন ধরনের কর্মী কাজ করে। তাদের বিভিন্ন সময় বিভিন্ন সরঞ্জাম বা যিনিসের প্রয়োজন পড়ে। যেমন ধরা যাক একজন ওয়েব ডেভেলপার তার একটি কিবোর্ড প্রয়োজন এখন সে কিবোর্ড এর জন্য একটি রিকোয়েস্ট পাঠাবে। তো ওই কোম্পানির টেক বিভাগের টেকনিশিয়ান অ্যাকাউন্টের ড্যাশবোর্ডের রিকোয়েস্ট দেখতে পাবে। সে কনফার্ম করলে ওয়েব ডেভেলপার কিবোর্ড পেয়ে যাবে।

More of our blogs

Get In Touch

To get a free quote, Contact us anytime

Contact Us Now